করোনা ভাইরাসের কারণে গৃহবন্দী আছেন চিত্রনায়িকা অমৃতা খান। প্রথম রোজা রাখা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি জানান;অনেক আগের কথা মনে নেই সঠিক। তবে আমার যতদূর মনে পড়ে আমি সাত বছর বয়সে প্রথম রেখেছিলাম।প্রথম রোজায় লুকিয়ে খাওয়ার চেষ্টা করতাম কিন্তু আম্মু কাছে ধরা পরে যেতাম। মজার স্মৃতি বলতে,ধানমন্ডিতে আমার শৈশব-কৈশোর কেটেছে। সেখানে ছোট বেলায় বন্ধুদের সাথে বসে ইফতার করতাম সব বন্ধুরা মিলে পাল্লা দিয়ে ইফতারি শেষ করে ফেলতো পরে দেখা যেতো আমি কিছুই পেতাম না।বাসায় গিয়ে মন ভাবে খেতাম প্রত্যেকদিন।প্রথম রোজার ইফতারি নিজের বাসায় পরিবারের সঙ্গে করেছি।জিলাপি এবং বেগুনি না থাকলে আমি রোজা রাখতাম না ছোটবেলায়।প্রথম সেহরি সম্পর্কে বলেন;প্রথম সেহরির কথা মনে পড়ে।কারণ তখন অনেক শীতকাল ছিল উঠতে কষ্ট হতো বেশি। কম্বলের মধ্যে শুয়ে থাকতাম আম্মু খাওয়ায় দিতেন।ছোটবেলা ও বড়বেলার রমজানে কী পার্থক্য নিয়ে বলেন; ছোটবেলায় অনেক ফাঁকিবাজ ছিলাম। আম্মুকে না জানিয়ে লুকিয়ে লুকিয়ে পানি খেতাম। স্কুল খোলা থাকতো অনেক জ্যাম থাকতো রাস্তায়। আবার ঈদের জন্য নাচের অনুষ্ঠান করতাম। আর এখন ইসলামিক নিয়ম অনুযায়ী রোজা রাখি।এছাড়াও ঈদের কাজের চাপও থাকে।এবার নেই করোনার জন্য।এবারের রমজান সম্পর্কে বলেন;আল্লাহ্ যেন আমাদের করোনা থেকে মুক্ত করে এটাই যেন শেষ রোজা না হয় আরও রোজা রাখতে চাই ভবিষ্যতে। আমার যেন সামনে সুন্দর ভাবে পবিত্র ঈদুল ফিতর পালন করতে পারি।
আম্মুকে না জানিয়ে লুকিয়ে লুকিয়ে পানি খেতাম: অমৃতা খান
Read Time:2 Minute, 18 Second