শোবিজ ডেস্ক:মাহে রমজান মাস চলছে। রমজান মাসের কাটানো দিন ও সমসাময়িক বিষয়বস্ত নিয়ে আলোচনা করেছেন নৃত্যশিল্পী অর্পি বাংলানিউজপি এর বিনোদন প্রতিবেদক রিফাত রাহুল খাঁন এর বিনোদন প্রতিবেদনে-ছোটবেলা ও বড়বেলার রমজানের পার্থক্য নিয়া অর্পি বলেন-.ছোটবেলায় বড়দের দেখে রোজা রাখার খুবই আগ্রহ হত নিজেও রোজা রাখার।ছোটবেলায় ইফতার একসাথে করাটাকেই বেশি উপভোগ করতাম।আর এখন তো রোজা রাখা ফরজ ইবাদত। রোজার সময়টা খুবই ভাল লাগে। ইবাদাতের মাধ্যমে আল্লাহর নৌকট্য লাভের সুযোগ তৈরি হয়।দেশবাসীর জন্য এবারের রমজান উপলক্ষে বিশেষ কী প্রার্থনা নিয়া বলেন-করোনা ভাইরাস যেহেতু ছরিয়ে পরেছে পুরো পৃথিবীতে,তাই এবার আমার প্রার্থনা আমার দেশ বাসির জন্য, যেন তারা সুস্থ থেকে আল্লাহর এবাদাত করতে পারে এবং আমি যেন অভাবগ্রস্থদের কিছু সহযোগিতা করতে পারি,পুরো পৃথিবী যেন পেতে পারে এক নতুন সুস্থ,সুন্দর পৃথিবী। ইতমধ্যে আমি আমার সাধ্যমত সাহায্য করেছি এবং আরো করার চেষ্টা করছি।রোজা রাখার প্রথম দিনের মজার স্মৃতি প্রসঙ্গে-প্রথম রোজা রাখার দিনটি ছিল খুবই মজার একটি দিন।সকাল থেকে আব্বু আম্মুকে বারবার জিগ্যেস করছিলাম -” ইফতার আর কতক্ষন পরে?”আর এবারের প্রথম রোজার দিনটি আমার কাছে স্মরণীয় এর জন্য যে,আমার সপ্ন এই রোজায় পুরণ হয়েছে।খুব ইচ্ছে ছিল দিল্লির ওস্তাদ কত্থকগুরু “প্রদিপ্ত চক্রবর্তীর” কাছে তালিম নাওয়ার। যা এইবারের ১ম রমজানে পুরণ হচ্ছে। তিনি আমায় তালিম দিচ্ছেন দিল্লি থেকে বসে।
প্রথম রোজা প্রসঙ্গে বলেন-
প্রথম রোজা রাখা হয় ৬বছর বয়সে।
প্রথম সেহরি ও ইফতার প্রসঙ্গে বলেন-প্রথম সেহরি যেহেতু ৬বছর বয়সে,তখন ২০০৫ সাল। আমি খুব ঘুমের ঘোরে ছিলাম।মা আমাকে খাইয়ে দিয়েছিলেন।আর প্রথম ইফতার খুবই স্পেশাল।কারন,আমি প্রথম রোজা রাখায়,মা আমার সব পছন্দের খাবার বানিয়েছিলেন।সেই সাথে,সাধারণত তিনি যা ইফতার রেগুলার বানান, তার চেয়ে খুব বেশিই বানিয়েছিলেন ছোট্ট আমার জন্য।
ছোটবেলায় আব্বু – আম্মুকে জিঙ্গাসা করতাম ‘ ইফতার আর কতক্ষন পরে?”: অর্পি
Read Time:3 Minute, 5 Second