যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে ১ হাজার ৬০০ স্কুলের প্রায় দেড় লাখ ছাত্র-ছাত্রীর কোন হদিস মিলছে না। নিখোঁজ ছাত্র-ছাত্রীদের অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়ার জন্য স্কুল প্রধানদেরকে ইতোমধ্যে নির্দেশ দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
গত ১১ অক্টোবর সোমবার নিউইয়র্ক পোস্টে প্রকাশিত এক রিপোর্টে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানা যায়, অ্যাডুকেশন বোর্ডের নির্দেশানুযায়ী প্রতিটি অনুপস্থিত স্কুলছাত্রের অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত হতে বলা হয়েছে। কোথায় এবং কী কারণে তারা স্কুলে অনুপস্থিত এবং তাদের অনুপস্থিতি কী সাময়িক অথবা স্থায়ী তা জেনে বোর্ডকে নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে। অবশ্য প্রিন্সিপালরা নিউ ইয়র্ক পোস্টকে জানিয়েছেন যে, সিটির প্রায় সকল পাবলিক স্কুলে ২০ শতাংশের বেশি সংখ্যক শিক্ষার্থী অনুপস্থিত থাকছে।
বোর্ড কর্মকর্তারা স্কুলে সাপ্তাহিক পরিদর্শন নিয়মিত করে অনুপস্থিত শিক্ষার্থীসহ অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে নিশ্চিত হতে চাইছেন যে করোনা ভাইরাস মহামারীজনিত কারণে স্কুলগুলোকে স্বাভাবিক পর্যায়ে নিয়ে আসার জন্য ইতোমধ্যে যেসব ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে তা পর্যাপ্ত কিনা।
ডিপার্টমেন্ট অফ অ্যাডুকেশনের ডেপুটি চ্যান্সেলর ফর স্কুল ক্লাইমেট অ্যান্ড ওয়েলনেস লাশ’ন রবিনসন বলেন, আমরা দেখতে চাই যে স্কুলগুলো নির্দেশনা অনুযায়ী চলছে এবং কোনোকিছু ব্যত্যয় ঘটছে না। অবশ্য তিনি স্কুলগুলোতে প্রতিদিন কত সংখ্যক শিক্ষার্থী উপস্থিত হচ্ছে সে সম্পর্কে তিনি কোন তথ্য দেননি।
যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে ১ হাজার ৬০০ স্কুলের প্রায় দেড় লাখ ছাত্র-ছাত্রীর কোন হদিস মিলছে না। নিখোঁজ ছাত্র-ছাত্রীদের অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়ার জন্য স্কুল প্রধানদেরকে ইতোমধ্যে নির্দেশ দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
গত ১১ অক্টোবর সোমবার নিউইয়র্ক পোস্টে প্রকাশিত এক রিপোর্টে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানা যায়, অ্যাডুকেশন বোর্ডের নির্দেশানুযায়ী প্রতিটি অনুপস্থিত স্কুলছাত্রের অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত হতে বলা হয়েছে। কোথায় এবং কী কারণে তারা স্কুলে অনুপস্থিত এবং তাদের অনুপস্থিতি কী সাময়িক অথবা স্থায়ী তা জেনে বোর্ডকে নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে। অবশ্য প্রিন্সিপালরা নিউ ইয়র্ক পোস্টকে জানিয়েছেন যে, সিটির প্রায় সকল পাবলিক স্কুলে ২০ শতাংশের বেশি সংখ্যক শিক্ষার্থী অনুপস্থিত থাকছে।
বোর্ড কর্মকর্তারা স্কুলে সাপ্তাহিক পরিদর্শন নিয়মিত করে অনুপস্থিত শিক্ষার্থীসহ অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে নিশ্চিত হতে চাইছেন যে করোনা ভাইরাস মহামারীজনিত কারণে স্কুলগুলোকে স্বাভাবিক পর্যায়ে নিয়ে আসার জন্য ইতোমধ্যে যেসব ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে তা পর্যাপ্ত কিনা।
ডিপার্টমেন্ট অফ অ্যাডুকেশনের ডেপুটি চ্যান্সেলর ফর স্কুল ক্লাইমেট অ্যান্ড ওয়েলনেস লাশ’ন রবিনসন বলেন, আমরা দেখতে চাই যে স্কুলগুলো নির্দেশনা অনুযায়ী চলছে এবং কোনোকিছু ব্যত্যয় ঘটছে না। অবশ্য তিনি স্কুলগুলোতে প্রতিদিন কত সংখ্যক শিক্ষার্থী উপস্থিত হচ্ছে সে সম্পর্কে তিনি কোন তথ্য দেননি।
যারা সঙ্গত কারণে স্কুলে আসতে পারছে না তাদের জন্য রিমোট শিক্ষার ব্যবস্থা চালু রাখার বিষয় ভাবা হবে বলে তিনি জানান।
ইউনাইটেড ফেডারেশন অফ টিচার্স এর প্রেসিডেন্ট মাইকেল মালগ্রু বলেছেন যে তার বিশ্বাস ১ লাখ ৮০ হাজার শিক্ষার্থী স্কুলে আসছে না। তিনি তাদের কাছে পৌঁছতে প্রচেষ্টা চালানোর আহবান জানান।