0
0
Read Time:1 Minute, 8 Second
টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশ বলেন, যুবলীগ নেতা ফারুক হত্যা মামলার প্রধান আসামি হিসেবে আটকের পর অস্ত্র উদ্ধারে গেলে নুর মোহাম্মদের লোকদের সঙ্গে গোলাগুলির ঘটনা হয়। এতে নুর মোহাম্মদ মারা যান। এসময় ৪টি এলজি, ১টি থ্রি কোয়াটার, ১৮ রাউন্ড গুলি, ২০ রাউন্ড গুলির খালি খোসা পাওয়া যায়।
নুর মোহাম্মদের চ্যাপ্টার এই ঘটনার মাঝেই শেষ হতে পারত। কিন্তু রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের সর্দার নুর মোহাম্মদ মরে গিয়েও আলোচনার পথ রেখে গেছেন । কারণ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে তার বাংলাদেশের স্মার্টকার্ড।
কোথা থেকে কিভাবে পেল এ বাংলাদেশের স্মার্টকার্ড এ প্রশ্ন সকলের ।